বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৩১ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন বিজয় মাসে বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি দু’র্ধ’র্ষ বীর বিক্রম হেমায়েত উদ্দিনকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ নাম করনের সংক্ষিত ইতিহাস জানুন গোপালগঞ্জ-৩ আসনে যাচাই-বাছাইয়ে শেখ হাসিনাসহ বৈধ ৫জন বাতিল ৩ প্রার্থী গোপালগঞ্জ-২ আসনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে বাতিল -২ জন বৈধ-৬ প্রার্থী গোপালগঞ্জ-০১ আসনে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ে বাতিল-১ জন বৈধ-৫ প্রার্থী রাজৈর উপজেলায় মানহানির মামলায় আবদুস সালাম খন্দকারের এক বছরের কারাদণ্ড গোপালগঞ্জ জেলায় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ৩টি আসনে ২২ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল ফরিদপুরের সালথায় বিদেশি মদসহ এক নারী গ্রেফতার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জের তিনটি আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন যারা
গোপালগঞ্জে আপন বড় ভাই র হাতে ছোট বোন হালিমা খাতুন খুন

গোপালগঞ্জে আপন বড় ভাই র হাতে ছোট বোন হালিমা খাতুন খুন

দৈনিক বঙ্গবন্ধু দেশ বার্তা : গোপালগঞ্জে আজ মঙ্গলাবার (৮মার্চ) দুপুরে কোটালীপাড়ায় আপন বড় ভাই সিফাতুল্লাহ’র হাতে ছোট বোন হালিমা খাতুন (১৩) খুন হয়েছে।

উপজেলার রাধাগঞ্জ ইউনিয়নের ছোট দিঘলীয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পারিবারিক কলহের জের এমন ঘটনা ঘটতে পারে বলেছে পুলিশ। এ ঘটনার পর ভাই সিফাতুল্লাহ পালাতক ।

জানাযায় দুপুরে পারিবারিক কলহের জের ধরে স্বামীর উপর অভিমান করে নুরুন্নাহার বেগম বাড়ি থেকে অন্যত্র চলে যায়। অপরদিকে, জাকির হোসেনও বাড়ি থেকে কাজে চলে যায়। এ সময় পারিবারিক কলহ নিয়ে ভাই সিফাতুল্লাহ ও বোন হালিমা খাতুনের সাথে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে সিফাতুল্লাহ ধারালো অস্ত্র দিয়ে হালিমা খাতুনের গলা কেটে হত্যা করে।

এলকাবাসী বলছেন, নিহতের মা নুরুন্নাহার একাধিক পুরুষের সঙ্গে পরকীয় লিপ্ত ছিলেন। এ নিয়ে পরিবারে সব সময় অশান্তি লেগে থাকতো। আজ দুপুর ১২টার দিকে স্বামী স্ত্রীর ভিতর কথা কাটাকাটি হয়। এসময় স্বামীর উপর অভিমান করে নুরুন্নাহার বেগম বাড়ি থেকে চলে যায়।

এরপর বাবা মায়ের কলহ নিয়ে ভাই সিফাতুল্লাহ ও বোন হালিমা খাতুনের সাথে কথা কাটাকাটি হলে এক পর্যায়ে সিফাতুল্লাহ ধারালো অস্ত্র দিয়ে হালিমা খাতুনের গলা কেটে হত্যা করে।

কোটালীপাড়া থানার ওসি মোঃ জিল্লুর রহমান বলেন, ঘটনার প্রকৃত কারণ এখনো বলা যাচ্ছে না। আমরা সিফাতউল্লাকে আটকের চেষ্টা করছি। সে বর্তমানে পলাতক রয়েছে।

তাকে খুঁজে পেলেই হালিমা হত্যার প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে। আমরা হালিমা খাতুনের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি।এরপর সন্ধ্যা ৬টার পর সিফাতুল্লাহ নিজে গোপালগঞ্জ সদর থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published.

© All rights reserved © 2020
Desing & Developed BY BBDBARTA