1. bbdbarta@gmail.com : Delowar Delowar : Delowar Delowar
  2. bbdbartabd@gmail.com : Delower Hossain : Delower Hossain
  3. jmitsolution24@gmail.com : support :
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০২:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টেকেরহাট কুমার নদীতে বৈদ্যুতিক শক মেশিন দিয়ে মৎস্য নিধন হুমকিতে জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু র সমাধিতে চীন: রাষ্ট্রদূতএর শ্রদ্ধা নিবেদন টুঙ্গিপাড়া শাখা গ্রামীণ ব্যাংকের তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা গোপালগঞ্জে মঙ্গল শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হল বাঙ্গালীর প্রাণের উসব পহেলা বৈশাখ টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক (ডিজি)র শ্রদ্ধা ঈদের ছুটিতে সুন্দরবনে পর্যটকদের ঢল টেকেরহাট-গোপালগঞ্জ মহাসড়কে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় চালকসহ দুই কিশোর নিহত ফরিদপুর বরিশাল মহাসড়কের যানজট নিরসনে টেকের হাটে উচ্ছেদ অভিযান চলমান ফরিদপুরের মধুখালীতে ন্যায্যমূল্যে দুধ, ডিম ও গরুর মাংস বিক্রি শুরু রাজৈর উপজেলা প্রেসক্লাবের উদ্দোগে তালুকদার প্লাজায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের মৃত্যু

  • Update Time : বুধবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১২৪ Time View

দৈনিক বঙ্গবন্ধু দেশ বার্তা ;আজ বুধবার (২৫ অক্টোবর) ভোরে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। সাবেক এই যোগাযোগমন্ত্রীর মৃত্যুর বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন তার ভাগনে ও ডাসার উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন।

 

সৈয়দ আবুল হোসেন: সংক্ষিপ্ত জীবনী
১৯৫১ সালে মাদারীপুরে জন্মগ্রহণ করেন সৈয়দ আবুল হোসেন। পেশায় তিনি একজন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী।

আবুল হোসেন আওয়ামী লীগের হয়ে মাদারীপুর-৩ আসন থেকে ১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি সপ্তম, অষ্টম ও নবম সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এর মধ্যে ২০০৯-২০১২ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের যোগাযোগমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। এ সময় অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করেন তিনি।

সৈয়দ আবুল হোসেন এক স্ত্রী খাজা নার্গিস, দুই মেয়ে সৈয়দা রুবাইয়াত হোসেন ও সৈয়দা ইফফাত হোসেনকে রেখে গেছেন। তার মৃত্যুতে ডাসারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

পদ্মা সেতু: দুর্নীতির অভিযোগ
২০১১ সালের ২৮ এপ্রিল পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ১২০ কোটি ডলারের চুক্তি সই করে সরকার। কিন্তু বছরের শেষ দিকেই তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। পরে ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি যোগাযোগমন্ত্রীর পদ থেকে সৈয়দ আবুল হোসেন পদত্যাগ করেন। সেতু বিভাগের তৎকালীন সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াকেও দায়িত্ব থেকে সরে যেতে হয়। এ সময় তাদেরকে গ্রেপ্তারের দাবিও ওঠে।

যদিও ওই বছরের ২ ফেব্রুয়ারি সেতুর ঠিকাদার নিয়োগে দুর্নীতির কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদন দেয় দুদক। কিন্তু ৩০ জুন পদ্মা সেতুর ঋণ চুক্তি বাতিল করে বিশ্বব্যাংক। তবে ৯ জুলাই মন্ত্রিসভার বৈঠকে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পরবর্তীতে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগে কানাডার আদালতে একটি মামলা হয়। দীর্ঘ ৫ বছরের দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে ২০১৭ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি কানাডার আদালত জানায়, পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের যে অভিযোগ তুলে বিশ্বব্যাংক ঋণ বাতিল করেছিল, তার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published.

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024